পড়াশুনার বিকল্প কিছু নেই
জ্ঞান অর্জন করতে হলে পড়াশুনার বিকল্প কিছু নেই। আপনি যত বেশি পড়বেন তত বেশী জানবেন। জ্ঞান অর্জন শুধু আপনার ক্যারিয়ার জীবনই বদলায় না, জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে আপরান চারিত্রিক পরিবর্তনও ঘটবে। কিন্তু কথা হলো বর্তমানে কেউ বই নিয়ে পড়তে কিংবা বইয়ের প্রতি সময় দিতে চান না। আমি বলবো ইন্টারনেটেও অনেক পড়াশুনা করার সুযোগ রয়েছে, ইন্টারনেট ও বড় একটি মাধ্যম জ্ঞানার্জন এর জন্য। ছাত্র-ছাত্রীদের কথা যদি বলি তাহলে তাদেরকে প্রায় ৮০শতাংশই পাঠ্যবই পড়তে হয় পরীক্ষায় পাশ করার জন্য। এজন্য ছাত্র-ছাত্রীরা কি ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হয় এবং এগুলোর সমাধান কি? আমি সমস্যার সমাধান হিসেবে কিছু টিপস দেয়ার চেষ্টা করবো, আশা করি আপনারা উপকৃত হবেন।
⇛পড়া লেখায় সার্বক্ষণিক লেগে থাকা
একটা কথা মনে রাখবে জীবনে যা কিছু করনা কেন, তার পিছনে লেগে থাকতে হবে। তোমার পড়াশুনার বিভিন্ন সমস্যাগুলো একটা একটা করে চিহ্নিত করো এবং অন্যরা কিভাবে তার সমাধান করেছে তা থেকে ধারণা নাও। পড়াশুনা কে মন থেকে ভালবাস দেখবে সফলতা আসবেই ইনশাআল্লাহ।
⇛গ্রুপ স্টাডি বা দলীয় ভাবে লেখা পড়া করা
লেখাপড়া সহজ ভাবে মনে রাখা এবং দীর্ঘস্থায়ী করার একটি পরীক্ষিত গঠন মুলক পদ্ধতি হল গ্রুপ স্টাডি বা দলগত ভাবে লেখাপড়া করা। যাকে ডিসকাস থেরাপিও বলা হয়। লেখাপড়ায় সফলতা অর্জনের জন্য এ পদ্ধতি অনেক বেশি কার্যকর। তোমার সহপাঠীদের সাথে দলবদ্ধ হয়ে যে কোন কঠিন বিষয় সহজেই আয়ত্ত করতে পার।
লেখাপড়া সহজ ভাবে মনে রাখা এবং দীর্ঘস্থায়ী করার একটি পরীক্ষিত গঠন মুলক পদ্ধতি হল গ্রুপ স্টাডি বা দলগত ভাবে লেখাপড়া করা। যাকে ডিসকাস থেরাপিও বলা হয়। লেখাপড়ায় সফলতা অর্জনের জন্য এ পদ্ধতি অনেক বেশি কার্যকর। তোমার সহপাঠীদের সাথে দলবদ্ধ হয়ে যে কোন কঠিন বিষয় সহজেই আয়ত্ত করতে পার।
⇛পরিপূর্ণ ভাবে ভাষায় দক্ষতা অর্জন
পরীক্ষায় ভাল রেজাল্ট করতে হলে বাংলা ও ইংরেজিতে পরিপূর্ণ ভাবে দক্ষ হতে হবে। এই দক্ষতা অর্জনের জন্য গ্রামারের প্রতি পরিপূর্ণ ভাবে দৃষ্ট রাখতে হবে। বেশির ভাগ গবেষণায় দেখা গেছে, ছাত্র-ছাত্রীরা গ্রামারে যেমন দুর্বল হয় তেমনি তারা এ বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে খুব ভয় পায়। যাকে মানসিক দুর্বলতা বলা হয়। এ সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য বাধ্যতামূলক একজন ভাল শিক্ষকের পরামর্শ নিতে হবে এবং প্রতিদিন চর্চা চালিয়ে যেতে হবে।এছাড়া নির্ভুল বানান, সুন্দর ও ঝকঝকে খাতা উচ্চ নম্বরের নিশ্চয়তা দেয়।
পরীক্ষায় ভাল রেজাল্ট করতে হলে বাংলা ও ইংরেজিতে পরিপূর্ণ ভাবে দক্ষ হতে হবে। এই দক্ষতা অর্জনের জন্য গ্রামারের প্রতি পরিপূর্ণ ভাবে দৃষ্ট রাখতে হবে। বেশির ভাগ গবেষণায় দেখা গেছে, ছাত্র-ছাত্রীরা গ্রামারে যেমন দুর্বল হয় তেমনি তারা এ বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে খুব ভয় পায়। যাকে মানসিক দুর্বলতা বলা হয়। এ সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য বাধ্যতামূলক একজন ভাল শিক্ষকের পরামর্শ নিতে হবে এবং প্রতিদিন চর্চা চালিয়ে যেতে হবে।এছাড়া নির্ভুল বানান, সুন্দর ও ঝকঝকে খাতা উচ্চ নম্বরের নিশ্চয়তা দেয়।
⇛বুঝে পড় ও বার বার লিখো
“১০০ বার অমনোযোগী হয়ে পড়ার চেয়ে ১ বার বুঝে পড়া অনেক উত্তম আর ৩০ বার বুঝে পড়ার চেয়ে ১ বার লিখা আরও উত্তম। যা পড়না কেন তা পুনরায় লিখবে।মনে রাখবে অতি মূল্যবান ব্রেনের চেয়ে ৫ টাকার কলম অনেক অনেক বেশি মূল্যবান।
“১০০ বার অমনোযোগী হয়ে পড়ার চেয়ে ১ বার বুঝে পড়া অনেক উত্তম আর ৩০ বার বুঝে পড়ার চেয়ে ১ বার লিখা আরও উত্তম। যা পড়না কেন তা পুনরায় লিখবে।মনে রাখবে অতি মূল্যবান ব্রেনের চেয়ে ৫ টাকার কলম অনেক অনেক বেশি মূল্যবান।
⇛সবসময় শিক্ষকের উপদেশ মেনে চলা
তোমরা সবসময় শিক্ষকের উপদেশ মেনে চলবে।কারণ শিক্ষক তোমার গুরুজন এবং অভিজ্ঞব্যক্তি তিনি জানেন কিভাবে লেখাপড়া করলে তোমার সফলতা অনিবার্য।
তোমরা সবসময় শিক্ষকের উপদেশ মেনে চলবে।কারণ শিক্ষক তোমার গুরুজন এবং অভিজ্ঞব্যক্তি তিনি জানেন কিভাবে লেখাপড়া করলে তোমার সফলতা অনিবার্য।
Comments
Post a Comment